জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪। সম্পূর্ণ তথ্য।

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আজকে আমি জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ নিয়ে কথা বলবো। আপনাদের সবার কাছে রিকোয়েস্ট থাকলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন, আর মনে কোন প্রকার প্রশ্ন জাগলে বা কিছু জানার থাকলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে আপনার প্রশ্নটি লিখবেন।

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে মূলত দুইভাবে আসা যায় একটি হচ্ছে ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রামের মাধ্যমে আরেকটি হচ্ছে জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রাম শেখার মাধ্যমে। বাংলাদেশ থেকে রিসেন্টলি জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রামের মাধ্যমে জাপানের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে আসছে। সো আজকে জাপানিস ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রাম নিয়ে কথা বলবো এবং কোথায় কত টাকা যেতে পারে বা সেই সাথে আমাদের কি কি কাগজপত্র লাগাতে পারে এগুলো নিয়ে কথা বলবো।

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে ভিসা পেতে হলে আপনাকে ৩ ভাগে ২৫ টির মত কাগজ রেডি করতে হবে। এই ২৫ টি কাগজপত্র কি কি তা নিচে খুব সুন্দরভাবে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করে দিব আপনারা সবাই মনোযোগ সহকারে পড়বেন আর একটা নোট করে নিবেন যে কি কি কাগজ আর কথা আমি বলছি।

আপনি চাইলে IELTS সার্টিফিকেট নিয়েও জাপানে যেতে পারেন আবার জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ শিখেও জাপানে যেতে পারেন আপনার যেটা সুবিধা মনে হয় আর কি। আমি মূলত আজকে জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রাম নিয়ে কথা বলব কিন্তু আপনাদের IELTS সম্পর্কে জানতে হয় তাহলে একটু ইউটিউবে সার্চ দিলে আরো কিছু ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করলে পেয়ে যাবেন আর আমি নিচে লিঙ্ক দিয়ে রাখব।

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ Personal কাগজ পত্র

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ Personal কাগজ পত্র

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে আপনার পার্সোনালি যে যে কাগজপত্র লাগবে তা এখানে বলা আছে। নিচে আমি ছয়টি ডকুমেন্টের কথা বলব এই ছয়টি ডকুমেন্টে আপনাকে গুছিয়ে রাখতে হবে। একটি কম হলেও আপনি ভিসা পাবেন না।

১। ssc and hsc and marksheet ঃ আপনার এসএসসি এবং এইচএসসি সার্টিফিকেট মার্কশিট তারপরে রেজিস্ট্রেশন কার্ড এর অরিজিনাল কপির সাথে ফটোকপি সত্যায়িত করে রাখতে হবে।

২। IELTS or Japanese Language Certificateঃ আপনি যদি IELTS দিয়ে জাপান যেতে চান, তাহলে পরীক্ষা দিতে হবে। পরীক্ষা দেওয়ার জন্য অথবা প্রিপারেশন নেওয়ার জন্য আপনার বিভাগীয় শহরে ব্রিটিশ কাউন্সিলের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

আপনি যদি জাপানিস ভাষা শেখে জাপানে যেতে চান তাহলে বাংলাদেশে অনেক এজেন্সি আছে যার সাথে যোগাযোগ করলে এজেন্সি আন্ডারে আপনাকে জাপানের ভাষা শেখার সুযোগ করে দেবে।

৩। পাসপোর্টঃ এরপর আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে ডকুমেন্টের প্রয়োজন হবে সেটা হলো পাসপোর্ট। আপনি পাসওয়ার্ড ছাড়া আইএসএ পরীক্ষা দিতে পারবেন না আপনি পাসওয়ার্ড ছাড়া যেতেও পারবেন না ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২৪

৪। NIDঃ আপনার এনআইডি কার্ডের অরিজিনাল কপি এবং ফটোকপি সত্যায়িত করা থাকতে হবে।

৫। poliche clearanceঃ পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের বিষয় নিয়ে অনেকেই কোন গুরুত্ব দেয় না। কিন্তু আপনাকে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট জমা দিতেই হবে। তাই আপনি যখন Japanese Language Course অথবা IELTS করার জন্য ভর্তি হবেন তখন আপনি একসাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য আবেদন করবেন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স অনলাইনে আবেদন করা যায়। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট কিভাবে পাবো।

৬। family certificateঃ জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালের পার্সোনাল ডকুমেন্টের সর্বশেষ ডকুমেন্ট হলো এটি। এখানে আপনাকে আপনার ফ্যামিলি সার্টিফিকেট দেখাতে অর্থাৎ আপনার ফ্যামিলিতে কয়জন সদস্য আছে তাদের এনআইডি কার্ড অথবা তাদের জন্ম নিবন্ধন কার্ড আর কারো যদি পাসপোর্ট থাকে তাহলে পাসপোর্ট ইত্যাদি শো করতে হবে। আর আপনার বাবার অবশ্যই একটা পাসপোর্ট থাকতে হবে।

এই ছিল আমাদের জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালের ২৫টি ডকুমেন্ট এর ভেতর ছয়টি ডকুমেন্ট আশা করি আপনারা সবকিছু ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন যদি কোন প্রকার প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে আপনার প্রশ্নটি লিখবেন

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে আপনার স্পন্সর এর ডকুমেন্টস

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে আপনাকে যদি জাপানের যেতেই হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপনার স্পন্সরের কাগজগুলো গুছিয়ে রাখতে হবে। স্পন্সরের কোন কাগজে যদি কোন প্রকারের ভুল থাকে তাহলে কিন্তু আপনারা ভিসা পাবেন না অবশ্যই খেয়াল করে পড়বেন যে আমি কি কি কাগজ গুলোর কথা বলছি।

এখানে এখানে অনেকেই বিভ্রান্তিতে পড়ে যায় আসলে স্পন্সর জিনিসটা কি বা স্পন্সর কে হবে। এখানে স্পন্সর বলতে বলা হয়েছে যে আপনি যে বাহিরে যাবেন আপনার বাহিরে যে পড়াশোনার খরচ এই সকল খরচ কে দিবে বাংলাদেশ থেকে।

এখন অনেকের মনে প্রশ্ন উঠছে যে আমার খরচ তো আমার বাবা দিবে আমার বড় ভাইয়া দিবে আমার মামা দিতে পারে। এখন এরকম যদি হয় যে আপনার খরচ একজন মানুষ বহন করছে না তাহলে আপনার ভালো হবে আপনার বাবাকে আপনি স্পন্সার হিসেবে শো করবেন আর যদি আপনার বাবার কোন কাগজপত্র ভুল থাকে তাহলে আপনি আপনার বড় ভাইয়া বা কোন এক আত্মীয়কে শো করতে পারেন।

তো চলুন জেনে নেই জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে স্পন্সরের কি কি কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

টিন সার্টিফিকেটঃ স্পন্সর এর একটি টিন সার্টিফিকেট লাগবে আর এই তিন সার্টিফিকেট আপনি অনলাইন থেকে ঘরে বসে বানাতে পারবেন। একটু অনলাইনেও ঘাটাঘাটি করলেই পেয়ে যাবেন কিভাবে বানাতে হয়।

ট্রেড লাইসেন্সঃ আপনার স্পন্সরের যদি কোন প্রকার নিজস্ব ব্যবসা থাকে তাহলে তার ট্রেড লাইসেন্স শো করতে হবে।

ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং সোল্ভেন্সিঃ ব্যাংক একাউন্ট এর বয়স সর্বনিম্ন ৬ মাসের হতে হবে। আর সোল্ভেন্সি এর ব্যাবারে বলা হয়েছে ২০০০০ ডলার অর্থাৎ ২০,০০,০০০ লক্ষ টাকা থাকতে হবে।

ফেমিলি মেম্বারদের NID কার্ড লাগবেঃ আপনি যদি আপনার স্পন্সরআপনার ফ্যামিলির ভেতর থেকে দেন ধরেন আপনার বাবা বা বড় ভাই তাহলে আপনার ফ্যামিলি মেম্বারদের পরিচয় পত্র এখানে দিতে হবে না।

ফাইনালশিয়াল এফিডোফিডঃ ফাইন্যান্সিয়াল এফিডেফিট যার যতো স্ট্রং হবে সে ততো দ্রুত জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে ভিসা পাবে। আর এর জন্য সবচেয়ে ভালো হবে আপনি এটা উকিলের সাথে যোগাযোগ করে আপনার ফাইনাল এফিডেফিট বানিয়ে নিবেন।

টেক্স এবং টেক্স রিটার্ন সার্টিফিকেটঃ জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে ভিসা পেতে আপনাকে এই কাগজটি অনেক সাহায্য করবে। আপনি যদি আপনার স্পন্সর এর সঠিক টেক্স এবং টেক্স রিটার্ন সার্টিফিকেট দেখাতে পারেন তাহলে তাহলে তারা আপনাদের ফাইন্যান্সিয়াল বিষয়টা নিয়ে বেশি কথা বাড়াবে না।

সোর্স অফ ফান্ডঃ এই সোর্স অফ ফান্ডের বিষয়টা একটু ঝামেলাযুক্ত বিষয় আপনার টাকা কোথা থেকে আসে মানে কিভাবে টাকাগুলো ইনকাম করতেছেন এটা হচ্ছে আপনার সোর্স অফ ফান্ড এটা দেখানো একটু সমস্যা কিন্তু আপনার দেখাতে হবে বুঝে শুনে দেখাবেন আর কি।

সোর্শ অফ ইনকামঃ সোর্স অফ ইনকাম হলো আপনাকে বর্তমানে যে টাকা দেওয়া হয়েছে ওই টাকাটা কোথা থেকে এসেছে।

 স্পন্সর এর পাসপোর্টঃ জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালের স্পন্সরের সর্বশেষ কাগজ হলো এটি আর এই কাগজটি হলো পাসপোর্ট। আপনি আপনার স্পন্সরের অরজিনাল পাসপোর্ট ও পাসপোর্ট এর এক কপি ফটোকপি নিয়ে যাবেন।

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ এর ভার্সিটিতে কি কি লাগবে

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালের স্টুডেন্ট ভিসা পেতে হলে আপনাকে IELTS অথবা জাপানি ল্যাংগুয়েজ প্রোগ্রামের সার্টিফিকেট রেডি করতে হবে এবং এর সাথে উপরে যত কাগজগুলো কথা বলছি সবগুলো রেডি করবেন।

এরপরে আপনাকে আপনার পছন্দের যে ভার্সিটি ওই ভার্সিটিতে কিছু ডকুমেন্টস জমা দিতে হবে আর ভার্সিটি এর পরে আপনাকে ছোট ডকুমেন্টস দিবে এই মেয়েটার সম্পূর্ণ দুটি আলাদা বিষয় তা আমি দুটিকে আলাদা আলাদা ভাবে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করে দিচ্ছি।

ভার্সিটিতে কি কি কাগজ জমা দিতে হবে।

১। আপনি যখন ভার্সিটিতে আবেদন করবেন তখন আপনার এসএসসি এবং এইচএসসির সার্টিফিকেট, মার্কশিট, টেস্টিমোনিয়াল এর স্ক্যান করা কপি অথবা আপনার ভার্সিটি যদি চায় তাহলে আপনাকে আপনার সার্টিফিকেটের অরিজিনাল কপি সরাসরি ভার্সিটিতে পাঠাতে হবে।
২। আপনি যখন আবেদন করবেন আপনার আবেদনপত্রের সাথে কিছু এডিশনাল কাগজপত্র জমা দিতে হবে যেগুলোর কথা আপনার ভার্সিটি বলে দিবে আপনাকে।

বিদ্র: আপনার ভার্সিটি যদি আপনি সরাসরি আপনার সার্টিফিকেট অথবা মার্কশিট এগুলো পাঠাতে বলে তাহলে আপনি কিভাবে পাঠাবেন এটা অনেকের মনেই তো প্রশ্ন জাগতে পারে।আপনি যে এজেন্সির সাথে কথা বলবেন ওই এজেন্সি আপনাকে সকল ব্যবস্থা করে দিবে।

ভার্সিটি আমাদের কি কি কাগজ দিবে।

১। । ভার্সিটি আপনার সকল ডকুমেন্টস দেখবে, ডকুমেন্টস দেখে তারা যদি আপনাকে ভর্তি নিতে চায় তাহলে তারা আপনাকে একটি ভর্তির জন্য ওফারলেটার পাঠাবে। ওফারলেটারটি আপনাকে এক্সেপ্ট করতে হবে।
২। এর পরের ধাপে ভার্সিটি আপনাকে ভর্তি কিভাবে হতে হবে এসবের কিছু ডকুমেন্ট পাঠাবে।
৩। আপনাকে ভার্সিটি যে ডকুমেন্টস দিবে তার সাথে আপনাকে কিছু দিনের সময় দিবে ভার্সিটির প্রথম ৬ মাসের সেমিস্টার ফি দেওয়ার জন্য।
৪। এর প্বর যখন সময় মতো আপনি আপনার সেমিস্টার ফি দিয়ে দিবেন তখন আপনাকে ভার্সিটি থেকে একটি ভর্তি কনফোর্মেশন এর ডকুমেন্টস দিবে।

আশা করি জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে ভিসা আবেদন করতে কি কি কাগজ পত্র জমা দিতে হবে এম্বাসিতে তা বুঝতে পেরেছেন। যদি কোন প্রকারের প্রশ্ন থাকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে প্রশ্নটি করবেন।

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা খরচ ২০২৪

আমি যদি বলি জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালের খরচ একটু বেশি হবে, ধরুন প্রায় ৮ লক্ষ টাকার মত। কেনো এত টাকা লাগবে ?

কেনো এত টাকা লাগবে ?

জাপানের স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে আমি যে ৮ লক্ষ টাকা খরচের কথা বলছি এই টাকাটা যে শুধু ভিসা পাওয়ার জন্য তা কিন্তু নয়। ভিসা করার জন্য আর কত টাকা খরচ করতে হবে এই ধরুন পাঁচ লাখ টাকার মত।

আর যে বাড়তি তিন লক্ষ টাকার কথা আমি বলতেছি এই তিন লক্ষ টাকা কিসের জন্য খরচ এই তিন লক্ষ টাকা খরচ হবে মূলত জাপানে যে যাবেন আপনি সেখানে আপনাকে তো একটা বাসা নিতে হবে সেই বাসা নিতে প্রায় ১,৫০,০০০ টাকা আপনাকে এডভান্স দিতে হবে।

আপনি যে জাপান যাবেন যাওয়ার সাথে সাথেই জব পেয়ে যাবেন না জব পেতে হয়তোবা আপনাকে এক দুই মাস, দেড় মাস এরকম দেরী করতে হতে পারে। এখন এই যে সময়টা আপনার মাঝখানে এক থেকে দেড় মাস এই সময়টা আপনি কিভাবে পাড়ি দিবেন । দেখা যায় দুই মাসের খরচ যদি হিসাব করে তাহলে প্রায় আপনাকে এক লক্ষ টাকার মতো হাতে রাখতে হবে।

আপনার এখন বাকি তিন লক্ষ টাকার ভিতর ৫০ হাজার টাকা এখন এই ৫০ হাজার টাকা আপনার কোন কাজে খরচ হবে। বাংলাদেশ থেকে যে আপনি যাবেন জাপানে ওখানে তো আপনার যাওয়ার সময় কিছু মার্কেট করতে হবে বাংলাদেশ থেকে এই মার্কেটিং এর পিছনে দেখা যায় যে আপনার প্রায় ২৫ হাজার টাকার মত খরচ হয়ে যাবে।

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে কাজ করে কত টাকা পাবেন

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে জাপান যেয়ে যদি আপনি পড়ালেখার পাশাপাশি কাজ করে নিজের খরচ, সেমিস্টার ফি এবং টিউশন ফি দিতে চান তাহলে আপনার জানা দরকার যে আপনি আসলে কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর এই টাকা দিয়ে কি আসলেই আপনি আপনার সব খরচ চালাতে পারবেন।

এক কথায় যদি বলি তাহলে হ্যা! আপনি পারবেন চাকরি করে আপনার এই সকল খরচ চালিয়ে নিতে। আপনি দেখা যায় মাসে প্রায় ১.৫ লক্ষ থেকে প্রায় ২ লক্ষ টাকার মতো ইনকাম করতে পারবেন। এই টাকা কিন্তু কম না এত টাকা দিয়ে আপনি আপনার সকল খরচ চালিয়ে নিতে পারবেন ইনসাআল্লাস।

এছারা আপনার সেমিস্টার শেষ হয়ে যাবে ৪ মাসে বাকি ২ মাস থাকবে ছুটি। এই দুই মাস আপনি ভালো ভাবে ভুল টাইম জব করলেই আপনার পরবর্তি সেমিস্টার ফি উঠে যাবে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।

সর্বোশেষ, আশা করা যায় জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে কিভাবে আপনি ভিসা নেওয়ার জন্য প্রস্তুত হবেন তা ভালো করে বুঝতে পেরেছেন। যদি কোন প্রকারের প্রশ্ন আপনাদের মনে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে আপনার প্রশ্নটি লিখবেন। যত দ্রুত সম্ভব আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। সবাই প্রতি অনেক শুভ কামনা রইলো।

FAQ: জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ এর সর্বনিম্ন বয়সীমা কত

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ এর আবেদনকারীর বয়স হতে হবে সর্বনিম্ন ১৮ থেকে ৩০ পর্যন্ত।

বাংলাদেশ থেকে জাপান দূরত্ব কত?

বাংলাদেশ থেকে জাপান দূরত্ব ৪৭৬৬ কিলোমিটার।

বাংলাদেশ থেকে জাপান যেতে কত সময় লাগে?

বাংলাদেশ থেকে জাপান যেতে সময় লাগে ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা, অনেক ক্ষেত্রে এরচেয়েও বেশি।

Leave a Comment