প্রিয় পাঠকবৃন্দ আশা করি সবাই ভালো আছেন। জার্মানি দেশটি আসোলেই অনেক বেশি সুন্দর। আর জীবনযাত্রার মানো অনেক ভালো। তাই আজকে আলোচনা করবো জার্মানি ভিসা আবেদন ২০২৪ সালে কিভাবে কি করবেন। তাই মনোযগ সহকারে আরটিকেলটি পরলে আপনারা অনেক কিছু জানতে পারবেন জার্মানি ভিসা সম্পর্ক্যে।
জার্মানি দেশটি সুন্দর বলার অনেক বেশি কারণ আছে। জার্মানি বর্তমানে রিসার্স এবং নতুন কিছু আবিষ্কার করার দিক দিয়ে অনেক এগিয়ে। তারপরে তাদের স্কুল কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় গুলোয় অনেক ভালো পড়ালেখা হয়। আর জার্মানি দেশটি দেখতেও অনেক সুন্দর, সাজানো-গোছানো।
তো চলুন বেশি কথা না বারিয়ে যেনে নেই জার্মানি ভিসা আবেদন ২০২৪ সম্পর্কিত গূরত্বপূর্ণ তথ্য।
জার্মানি ভিসা আবেদন ২০২৪
জার্মানি সরকার বাংলাদেশিদের অনেক ধরনের ভিসা দেয়। এখন আপনি কোন কাজের জন্য জার্মানি যাচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করে আপনি কোন ভিসার জন্য আবেদন করবেন।
জার্মানি বর্তমানে দুই ধরনের ভিসা দেয় একটা হলো সর্ট টাইম থাকার জন্য এবং আরেকটি বেশি সময় ধরে থাকতে পারবেন। এই অল্প এবং বেশি সময়ের যে ভিসা রয়েছে তার ভিতরেও অনেক ধরনের ভিসা আছে। যেমনঃ ওয়ার্ক পারমিন্ট, স্টুডেন্ট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা ইত্যাদি।
আরো পড়ূনঃ
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট কিভাবে পাবো।
জার্মানি সর্ট স্টে ভিসা ২০২৪
জার্মানি সর্ট স্টে ভিসা ২০২৪ সালে আপনি ৯০ দিনের মতো সময় পাবেন। ৯০ দিন পরে আবার আপনাকে দেশে ফিরত আসতে হবে। এখন বলি কি কি ভিসা জার্মানি সর্ট স্টে ভিসা ২০২৪ এর অন্তর্ভূক্ত।
১। ব্যাবসায়ের কাজে জার্মানি যেতে চাইলে ব্যাবসায়িক ভিসা।
২। ঘুরতে গেলে টুরিসম ভিসা নিতে হবে।
৩। চিকিৎসা সেবা নিতে হলে মেডিকেল ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
জার্মানি লং স্টে ভিসা ২০২৪
জার্মানি লং স্টে ভিসা ২০২৪ সালে ৯০ দিনের থেকে শুরু করে ৪ বছর পর্যন্ত দিয়ে থাকে। যারা একসাথে অনেক দিন জার্মানে থেকে কাজ করতে চান তারা এই ভিসায় আবেদন করবেন।
১। স্টুডেন্ট ভিসা। যারা জার্মানিতে কাজ করার পাশাপাশি পড়ালেখা করতে চান তাদের জন্য জার্মানি স্টুডেন্ট ভিসায় আবেদন করাই ভালো।
জার্মানি স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালের আবেদন ফরম।
এখন শুধু জার্মানি ভিসা আবেদন ২০২৪ সালের ওয়ার্ক পারমিট এবং স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিস্তারিত লিখবো। মনোযগ দিয়ে আরটিকেলটি পড়ূন।
জার্মানি স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪
জার্মানে স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে হলে কি কি করতে হবে তার সম্পূর্ণ বর্ননা জার্মানি ভিসা আবেদন ২০২৪ সালের এই পোস্ট টিতে লিখে দিচ্ছি। সবাই একটু ভালো করে পরে নিন।
আপনার যদি HSC কমপ্লিট করা থাকে তাহলে আপনার জন্য জার্মানিতে স্টুডেন্ট ভিসা পেতে কোন সমস্যাই হবে না। আমি নিচে বিস্তারিত লিখে দিচ্ছি। আপনারা শুধু মন দিয়ে পড়ে নিন।
আরো পড়ূনঃ ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২৪
- ১। সবার আগে আপনাকে যা করতে হবে তা হলো একটি পাসপোর্ট বানাতে হবে।
- ২। এরপরে আপনাকে IELTS করতে হবে। IELTS এ পরিক্ষা দিতে আপনাকে পাসপোর্ট দেখাতে হবে। তাই আগেই বললাম একটা পাসপোর্ট আগে থেকে বানিয়ে নিতে হবে।
- ৩। চেষ্টা করবেন IELTS এ স্কোর ৭ রাখতে। ৭ স্কোর পেলে আপনি ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়ে যাবেন।
- ৪। আপনার SSC এবং HSC এর সার্টিফিকেট Education ministry এবং law ministry থেকে Attastretion করাতে হবে।
- ৫। এরপরে আপনাকে জার্মানিতে যেকোন একটি ভার্সিটিতে আবেদন করতে হবে। আপনার SSC এর HSC রেজাল্ট ভালো হলে আপনি এডমিশন পেয়ে যাবেন ভার্সিটিতে আর আপনার IELTS স্কোর ভালো হলে ৮০-৯০% এর মতো স্কোলারসিপ পেয়ে যাবেন।
- ৬। আপনি ভার্সিটিতে এডমিশন পাওয়ার পরে তাদেরকে আপনাকে একটি ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে। ব্যাংক স্টেটমেন্ট টি অবশ্যই ২০,০০,০০০ টাকার হতে হবে।
- ৭। ২০,০০,০০০ টাকার ব্যাংক স্টেটমেন্ট বের করা কঠিন কিছু না। আপনি ব্যাংক এর সাথে যোগাযোগ করলেই স্টেটমেন্ট এর একটা ব্যাবস্থা করতে পারবেন। আর কিছু বললাম না।
- ৮। এরপরে এই সমস্থ কাগজ নিয়ে আপনাকে বাংলাদেশে অবস্থিত জার্মানি এম্বাসিতে যেতে হবে। তারা আপনার সকল প্রকার কাগজ দেখে যদি ঠিক মনে করেন তাহলে আপনাকে ভিসা দিয়ে দিবে।
আপনি যদি জার্মানি ভিসা আবেদন ২০২৪ সালে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে আপনি পড়ালেখার পাশাপাশি ভালো এমাউন্টের টাকাও ইনকাম করতে পারবেন। এখন আমরা আলোচনা করবো জার্মানি ভিসা আবেদন ২০২৪ সালে কিভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাবেন।
জার্মানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪
যার শুধু কাজ করার জন্য জার্মানি ভিসা আবেদন ২০২৪ সালে আবেদন করতে চান তাদের জন্য জার্মানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ভালো হবে। ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে কি কি করতে হবে তা বিস্তারিত ভাবে বলে দিচ্ছি।
১। প্রথমে আপনাকে জার্মানির কোন কোম্পানি বা কারো কাছ থেকে একটি চাকরি নিতে হবে। চাকরি পেলে আপনাকে একটি জয়েনিং লেটার পাঠাবে। এটাকে বাংলাদেশে অনেকে নুলস্তা উঠানোও বলে।
২। এর পরে আপনার একটি পাসপোর্ট করতে দিতে হবে।
৩। অনলাইন ভিসা ফরম সুন্দর করে পাসপোর্ট অনুযায়ী পরূন করতে হবে।
৪। অনলাইন ফরম পূরন করা হয়ে গেলে আপনাকে বাংলাদেশে থাকা জার্মানি এম্বাসিতে একটি এপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।
৫। এপয়েন্টমেন্ট যে ডেট দেওয়া আছে সেই ডেট এ আপনাকে আপনার NID, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, পাসপোর্ট, নুলস্তার কাগজ, অনলাইন ভিসা ফরম সাথে নিয়ে যেতে হবে।
সর্বোশেষ, আশা করি আপনারা যা যানতে চেয়েছেন তা যানেতে পেরেছেন। আর যদি কোন প্রকারের প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করবেন। যত দ্রুত সম্ভব উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। আর সবাইকে ধন্যবাদ আরটিকেলটি লাস্ট পর্যন্ত পড়ার জন্য।
Acha ami company to porichi nai je ami job nibo
Vale Ekta agency er sathe contact koren. Khoj nen ektu paben. Beshi kotha sonben na. 10 agency er sathe contact korlei clear hope jabe..